ঢাকা ১১:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ধানমন্ডিতে প্রাইভেটকার থেকে চাঁদা আদায়: অভিযুক্ত আশরাফুল তিন দিনের রিমান্ডে যুব মহিলালীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে মানববন্ধন ট্রাম্পের ‘শুল্ক বোমা’র আগে চীনের রপ্তানি ১২.৪% বৃদ্ধি ভারত থেকে ইউনুসকে সতর্ক বার্তা শেখ হাসিনার বেকার সাংবাদিক রাশেদুলের নিগ্রহের শিকার গৌতম আবারও ৮ লক্ষ টাকার ভারতীয় শাড়ী ও থ্রিপিচ জব্দ করেছে বংশাল থানা প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেলেন বিডার চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী ১৮ রানে চেন্নাই কে হারালো পাঞ্জাব এসএ টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছেন  থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম। মাগুরার আছিয়া ধর্ষণ: ডিএনএ রিপোর্টে হিটু শেখের জড়িত থাকার প্রমাণ

কাউনিয়ায় হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্ৰেফতার

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:১৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ৫০ বার পড়া হয়েছে

কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি: রংপুরের কাউনিয়ায় জমি নিয়ে বিরোধে মারপিটে চাচা নিহতের ঘটনার মামলার প্রধান আসামি শহিদুল ইসলামকে (৪৩) গ্ৰেফতার করেছে পুলিশ।

আজ শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে তাকে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে বুধবার রাতে শহিদুল ইসলামকে ঢাকার সাভার বিশমাইল এলাকা থেকে আটক করা হয়। শহিদুল ইসলাম উপজেলার শহীদবাগ ইউনিয়নের সাব্দী বুদ্ধির বাজার এলাকার মৃত নুর ইসলামের ছেলে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কাউনিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মোস্তফা কামাল জানান, গত ১৪ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১১ টার দিকে শহিদুল লোকজন নিয়ে বিরোধপূর্ণ জমিতে জোর পুর্বক ভেকু দিয়ে মাটি উত্তোলনের চেষ্টা করে। এসময় বিরোধপূর্ণ জমি থেকে মাটি উত্তোলনে বাধা দেন তার চাচা আমজাদ হোসেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের বাগবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে শহিদুল ও তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আমজাদ হোসেনকে মারপিট করলে তিনি ঘটনাস্থলেই আহত হন। এ তাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান।

কাউনিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মোস্তফা কামাল বলেন, এ ব্যাপারে গত ১৫ জানুয়ারি শহিদুল সহ ১২ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা হয়। ঘটনার পর শহিদুল ইসলাম আত্মগোপনে গা ঢাকা দেয়। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব মামলার আসামিকে গ্রেফতারে কাজ শুরু করে।

পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে সাভার র্যাবের আভিযানিক দল তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আসামির অবস্থান সনাক্ত করে বুধবার রাত সাড়ে দশটার দিকে সাভার বিশমাইল এলাকা থেকে শহিদুল ইসলামকে আটক করে। কাউনিয়া থানা পুলিশ সাভারে গিয়ে শহিদুল ইসলামকে গ্ৰেফতার করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে থানায় নিয়ে আসে।

শুক্রবার সকালে তাকে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে ।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

ধানমন্ডিতে প্রাইভেটকার থেকে চাঁদা আদায়: অভিযুক্ত আশরাফুল তিন দিনের রিমান্ডে

কাউনিয়ায় হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্ৰেফতার

আপডেট সময় : ০৭:১৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি: রংপুরের কাউনিয়ায় জমি নিয়ে বিরোধে মারপিটে চাচা নিহতের ঘটনার মামলার প্রধান আসামি শহিদুল ইসলামকে (৪৩) গ্ৰেফতার করেছে পুলিশ।

আজ শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে তাকে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে বুধবার রাতে শহিদুল ইসলামকে ঢাকার সাভার বিশমাইল এলাকা থেকে আটক করা হয়। শহিদুল ইসলাম উপজেলার শহীদবাগ ইউনিয়নের সাব্দী বুদ্ধির বাজার এলাকার মৃত নুর ইসলামের ছেলে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কাউনিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মোস্তফা কামাল জানান, গত ১৪ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১১ টার দিকে শহিদুল লোকজন নিয়ে বিরোধপূর্ণ জমিতে জোর পুর্বক ভেকু দিয়ে মাটি উত্তোলনের চেষ্টা করে। এসময় বিরোধপূর্ণ জমি থেকে মাটি উত্তোলনে বাধা দেন তার চাচা আমজাদ হোসেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের বাগবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে শহিদুল ও তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আমজাদ হোসেনকে মারপিট করলে তিনি ঘটনাস্থলেই আহত হন। এ তাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে যাওয়ার পথে তিনি মারা যান।

কাউনিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মোস্তফা কামাল বলেন, এ ব্যাপারে গত ১৫ জানুয়ারি শহিদুল সহ ১২ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা হয়। ঘটনার পর শহিদুল ইসলাম আত্মগোপনে গা ঢাকা দেয়। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব মামলার আসামিকে গ্রেফতারে কাজ শুরু করে।

পুলিশের দেওয়া তথ্যমতে সাভার র্যাবের আভিযানিক দল তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আসামির অবস্থান সনাক্ত করে বুধবার রাত সাড়ে দশটার দিকে সাভার বিশমাইল এলাকা থেকে শহিদুল ইসলামকে আটক করে। কাউনিয়া থানা পুলিশ সাভারে গিয়ে শহিদুল ইসলামকে গ্ৰেফতার করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে থানায় নিয়ে আসে।

শুক্রবার সকালে তাকে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে ।