ঢাকা ০৬:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র স্থাপন-মানোন্নয়নে ৯৮৫ কোটি টাকা ব্যয় অনুমোদন

চট্টগ্রামে টার্নকি ভিত্তিতে পৃথক ২টি লটে উপকেন্দ্র স্থাপন, মানোন্নয়ন ও বে-সম্প্রসারণ এবং ৩৩ কেভি আন্ডারগ্রাউন্ড ক্যাবল ডাবল সার্কিট সোর্স লাইন নির্মাণসহ উপকেন্দ্র ২টির অটোমেশন কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৮৪ কোটি ৭৯ লাখ ৪৫ হাজার ৫৪ টাকা।

বুধবার (৭ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ভার্চুয়ালি অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ‘বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন, চট্টগ্রাম জোন (২য় পর্যায়)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং জিডি-১ লট-১ এর আওতায় টার্নকি ভিত্তিতে উপকেন্দ্র স্থাপন, মানোন্নয়ন ও বে-সম্প্রসারণ এবং ৩৩ কেভি আন্ডারগ্রাউন্ড কেবল ডাবল সার্কিট সোর্স লাইন নির্মাণসহ উপকেন্দ্র অটোমেশন কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। প্রকল্পটি ৪৯৮ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার ৩৮৮ টাকা ব্যয়ে যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে এসপিটিডিই এবং রিভেরি বাংলাদেশ।

এই ক্রয় প্রস্তাবে ৭টি নতুন উপকেন্দ্র স্থাপন, ৪টি উপকেন্দ্র মানোন্নয়ন, ৫টি বে-সম্প্রসারণ এবং ১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৩৩ কেভি এক্সএলপিই ১৮০০ মিলিমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন স্থান কাজ হবে। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।

বৈঠকে বিদ্যুৎ বিভাগের অপর এক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে একই প্রকল্পের লট-৩ এর আওতায় টার্নকি ভিত্তিতে উপকেন্দ্র স্থাপন, মানোন্নয়ন ও বে-সম্প্রসারণ এবং ৩৩ কেভি আন্ডারগ্রাউন্ড ক্যাবল ডাবল সার্কিট সোর্স লাইন নির্মাণসহ উপকেন্দ্রের অটোমেশন কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। প্রকল্পটি ৪৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ৩২ হাজার ৬৬৬ টাকা ব্যয়ে যৌথভাবে রিভেরি এবং নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল-ডিকে বাংলাদেশের বাস্তবায়ন করবে।

এই ক্রয় প্রস্তাবে ৫টি নতুন উপকেন্দ্র স্থাপন, ২টি উপকেন্দ্র মানোন্নয়ন, ২টি বে-সম্প্রসারণ এবং ১৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৩৩ কেভি এক্সএলপিই ১৮০০ মিলিমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন স্থান কাজ হবে। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র স্থাপন-মানোন্নয়নে ৯৮৫ কোটি টাকা ব্যয় অনুমোদন

আপডেট সময় : ০১:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

চট্টগ্রামে টার্নকি ভিত্তিতে পৃথক ২টি লটে উপকেন্দ্র স্থাপন, মানোন্নয়ন ও বে-সম্প্রসারণ এবং ৩৩ কেভি আন্ডারগ্রাউন্ড ক্যাবল ডাবল সার্কিট সোর্স লাইন নির্মাণসহ উপকেন্দ্র ২টির অটোমেশন কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৮৪ কোটি ৭৯ লাখ ৪৫ হাজার ৫৪ টাকা।

বুধবার (৭ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ভার্চুয়ালি অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ‘বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন, চট্টগ্রাম জোন (২য় পর্যায়)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং জিডি-১ লট-১ এর আওতায় টার্নকি ভিত্তিতে উপকেন্দ্র স্থাপন, মানোন্নয়ন ও বে-সম্প্রসারণ এবং ৩৩ কেভি আন্ডারগ্রাউন্ড কেবল ডাবল সার্কিট সোর্স লাইন নির্মাণসহ উপকেন্দ্র অটোমেশন কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। প্রকল্পটি ৪৯৮ কোটি ৪৩ লাখ ১২ হাজার ৩৮৮ টাকা ব্যয়ে যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে এসপিটিডিই এবং রিভেরি বাংলাদেশ।

এই ক্রয় প্রস্তাবে ৭টি নতুন উপকেন্দ্র স্থাপন, ৪টি উপকেন্দ্র মানোন্নয়ন, ৫টি বে-সম্প্রসারণ এবং ১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৩৩ কেভি এক্সএলপিই ১৮০০ মিলিমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন স্থান কাজ হবে। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।

বৈঠকে বিদ্যুৎ বিভাগের অপর এক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে একই প্রকল্পের লট-৩ এর আওতায় টার্নকি ভিত্তিতে উপকেন্দ্র স্থাপন, মানোন্নয়ন ও বে-সম্প্রসারণ এবং ৩৩ কেভি আন্ডারগ্রাউন্ড ক্যাবল ডাবল সার্কিট সোর্স লাইন নির্মাণসহ উপকেন্দ্রের অটোমেশন কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। প্রকল্পটি ৪৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ৩২ হাজার ৬৬৬ টাকা ব্যয়ে যৌথভাবে রিভেরি এবং নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল-ডিকে বাংলাদেশের বাস্তবায়ন করবে।

এই ক্রয় প্রস্তাবে ৫টি নতুন উপকেন্দ্র স্থাপন, ২টি উপকেন্দ্র মানোন্নয়ন, ২টি বে-সম্প্রসারণ এবং ১৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৩৩ কেভি এক্সএলপিই ১৮০০ মিলিমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন স্থান কাজ হবে। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত।