ঢাকা ০৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যুব মহিলালীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে মানববন্ধন ট্রাম্পের ‘শুল্ক বোমা’র আগে চীনের রপ্তানি ১২.৪% বৃদ্ধি ভারত থেকে ইউনুসকে সতর্ক বার্তা শেখ হাসিনার বেকার সাংবাদিক রাশেদুলের নিগ্রহের শিকার গৌতম আবারও ৮ লক্ষ টাকার ভারতীয় শাড়ী ও থ্রিপিচ জব্দ করেছে বংশাল থানা প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেলেন বিডার চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী ১৮ রানে চেন্নাই কে হারালো পাঞ্জাব এসএ টিভিতে প্রচারিত প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছেন  থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম। মাগুরার আছিয়া ধর্ষণ: ডিএনএ রিপোর্টে হিটু শেখের জড়িত থাকার প্রমাণ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করলেন কোরিয়ার বিনিয়োগ প্রতিনিধিদল
বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় শিল্প সমিতি লিঃ এর চেযারম্যানের মামানববন্ধন

যুব মহিলালীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে মানববন্ধন

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:২০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

যুব মহিলা লীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামী প্রখ্যাত মামলাবাজ, দখলবাজ, চাঁদাবাজ ‘মকবুল হোসেন সর্দারের অবৈধ দখল থেকে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন হতে ১৯৫৪ ইং সনে বরাদ্দপ্রাপ্ত ঢাকা গভঃ নিউ মার্কেটের দোকান নং- ২৬১, ২৬২, ও ২৬৩ দখল মুক্ত করার জন্য জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১৫/০৪/২০১৫ ইং রোজ মঙ্গলবার সকাল ১১.০০ ঘটিকা থেকে দুপুর ১২.০০ ঘটিকা পর্যন্ত “মানববন্ধন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় প্রশাসক বরাবর স্বারকলিপি পেশ এর আয়োজন করা হয়। উক্ত মানব বন্ধনটি আয়োজন করেন “বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় শিল্প সমিতির চেয়ারম্যান লিপিকা দাস গুপ্তা ।

বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় শিল্প সমিতি লিঃ সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধনকৃত একটি সমবায় সমিতি। যাহার ৮৭% মালিকানা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও ১৩% মালিকানা সমবায় সমিতি। সংস্থাটি বাংলাদেশ সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান, নিবন্ধন নং-০১, তারিখ: ১২-০২-১৯৫৪ খ্রীঃ ।

ভাড়াটিয়া লুনা হোসেন, স্বামী- মকবুল হোসেন সর্দার ধানমন্ডি নিউমার্কেট এলাকার যুব মহিলালীগ নেত্রী। তার স্বামী মকবুল হোসেন সর্দার উক্ত সমিতির সভাপতি থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করিয়া সমিতির নিয়ম-নীতি লঙ্ঘনপূর্বক নিজে ও তার স্ত্রীকে অবৈধভাবে লাভবান করার জন্য ২৬-০২-২০০৪ইং তারিখে ৫ বছর মেয়াদী একটি দোকান ভাড়ার চুক্তি সম্পাদন করেন। উক্ত মেয়াদ ৩১-০৩-২০০৯ইং তারিখে সম্পন্ন হয়। উক্ত লুনা হোসেনকে মেয়াদান্তে দোকান ছেড়ে দেয়ার নোটিশ প্রদান করলেও ৩০-১২-২০০৮ইং তারিখে আরো ৫ বছরের জন্য আবেদন করেন। জামানতবিহীন বৈষম্যমূলক জামানতের টাকা সমিতির ফান্ডে না রেখে চুক্তি সম্পাদন করায় কার্য নির্বাহী কমিটি উক্ত আবেদন অগ্রাহ্য করেন এবং সেই মোতাবেক ০৩-০৩-২০০৯ইং তারিখে পূণরায় নোটিশ প্রদান করা হয়।

জবরদখলকারী লুনা হোসেন ও তাঁর সুচতুর স্বামী মকবুল হোসেন সর্দার তফশিল বর্ণিত দোকান অবৈধভাবে গ্রাস মানসে ১৪-০৭-২০০৬ইং তারিখে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্প সমবায় সমিতি লিঃ এর সেক্রেটারীর স্বাক্ষর জাল করে ‘দোকান ভাড়ার চুক্তি’ এবং ০১-০৪-২০০৯ইং হতে অদ্যাবধি তফশিল বর্ণিত দোকানের জাল চুক্তিনামা সৃজন করে জোরপূর্বক ভোগ দখলে নিয়ত আছে, কল্পকাহিনী সৃষ্টি করিয়া বারবার মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মোকাদ্দমা আনয়ন করে তাদের দখল দীর্ঘায়িত করার অবকাশ পেয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্প সমবায় সমিতি লিঃ এর সাথে তাদের কোন বৈধ ভাড়াটিয়া চুক্তি নাই এবং তারা কেউই বৈধ ভাড়াটিয়া নয়।

যুবমহিলা লীগ নেত্রী ও জবরদখলকারী লুনা হোসেন ও তাঁর স্বামী বিএনপি নেতা মকবুল হোসেন সর্দার পরষ্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আইনী জটিলতার আবর্তে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্প সমবায় সমিতি লিঃ এর তফশিল বর্ণিত দোকান দখলে রাখতে যেমন জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছে। লুনা হোসেন গংদের আর্জি বারংবার বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক খারিজ হলেও তারা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে উক্ত সম্পত্তি ও দোকান চিরতরে গ্রাস করার নিমিত্তে একের পর মামলা দায়ের করে দোকান ভোগদখল করে আসছে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

যুব মহিলালীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে মানববন্ধন

বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় শিল্প সমিতি লিঃ এর চেযারম্যানের মামানববন্ধন

যুব মহিলালীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে মানববন্ধন

আপডেট সময় : ০৬:২০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

যুব মহিলা লীগ নেত্রী লুনা হোসেন এবং তার স্বামী প্রখ্যাত মামলাবাজ, দখলবাজ, চাঁদাবাজ ‘মকবুল হোসেন সর্দারের অবৈধ দখল থেকে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন হতে ১৯৫৪ ইং সনে বরাদ্দপ্রাপ্ত ঢাকা গভঃ নিউ মার্কেটের দোকান নং- ২৬১, ২৬২, ও ২৬৩ দখল মুক্ত করার জন্য জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১৫/০৪/২০১৫ ইং রোজ মঙ্গলবার সকাল ১১.০০ ঘটিকা থেকে দুপুর ১২.০০ ঘটিকা পর্যন্ত “মানববন্ধন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় প্রশাসক বরাবর স্বারকলিপি পেশ এর আয়োজন করা হয়। উক্ত মানব বন্ধনটি আয়োজন করেন “বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় শিল্প সমিতির চেয়ারম্যান লিপিকা দাস গুপ্তা ।

বাংলাদেশ জাতীয় সমবায় শিল্প সমিতি লিঃ সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধনকৃত একটি সমবায় সমিতি। যাহার ৮৭% মালিকানা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও ১৩% মালিকানা সমবায় সমিতি। সংস্থাটি বাংলাদেশ সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান, নিবন্ধন নং-০১, তারিখ: ১২-০২-১৯৫৪ খ্রীঃ ।

ভাড়াটিয়া লুনা হোসেন, স্বামী- মকবুল হোসেন সর্দার ধানমন্ডি নিউমার্কেট এলাকার যুব মহিলালীগ নেত্রী। তার স্বামী মকবুল হোসেন সর্দার উক্ত সমিতির সভাপতি থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করিয়া সমিতির নিয়ম-নীতি লঙ্ঘনপূর্বক নিজে ও তার স্ত্রীকে অবৈধভাবে লাভবান করার জন্য ২৬-০২-২০০৪ইং তারিখে ৫ বছর মেয়াদী একটি দোকান ভাড়ার চুক্তি সম্পাদন করেন। উক্ত মেয়াদ ৩১-০৩-২০০৯ইং তারিখে সম্পন্ন হয়। উক্ত লুনা হোসেনকে মেয়াদান্তে দোকান ছেড়ে দেয়ার নোটিশ প্রদান করলেও ৩০-১২-২০০৮ইং তারিখে আরো ৫ বছরের জন্য আবেদন করেন। জামানতবিহীন বৈষম্যমূলক জামানতের টাকা সমিতির ফান্ডে না রেখে চুক্তি সম্পাদন করায় কার্য নির্বাহী কমিটি উক্ত আবেদন অগ্রাহ্য করেন এবং সেই মোতাবেক ০৩-০৩-২০০৯ইং তারিখে পূণরায় নোটিশ প্রদান করা হয়।

জবরদখলকারী লুনা হোসেন ও তাঁর সুচতুর স্বামী মকবুল হোসেন সর্দার তফশিল বর্ণিত দোকান অবৈধভাবে গ্রাস মানসে ১৪-০৭-২০০৬ইং তারিখে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্প সমবায় সমিতি লিঃ এর সেক্রেটারীর স্বাক্ষর জাল করে ‘দোকান ভাড়ার চুক্তি’ এবং ০১-০৪-২০০৯ইং হতে অদ্যাবধি তফশিল বর্ণিত দোকানের জাল চুক্তিনামা সৃজন করে জোরপূর্বক ভোগ দখলে নিয়ত আছে, কল্পকাহিনী সৃষ্টি করিয়া বারবার মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মোকাদ্দমা আনয়ন করে তাদের দখল দীর্ঘায়িত করার অবকাশ পেয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্প সমবায় সমিতি লিঃ এর সাথে তাদের কোন বৈধ ভাড়াটিয়া চুক্তি নাই এবং তারা কেউই বৈধ ভাড়াটিয়া নয়।

যুবমহিলা লীগ নেত্রী ও জবরদখলকারী লুনা হোসেন ও তাঁর স্বামী বিএনপি নেতা মকবুল হোসেন সর্দার পরষ্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আইনী জটিলতার আবর্তে বাংলাদেশ জাতীয় শিল্প সমবায় সমিতি লিঃ এর তফশিল বর্ণিত দোকান দখলে রাখতে যেমন জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছে। লুনা হোসেন গংদের আর্জি বারংবার বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক খারিজ হলেও তারা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে উক্ত সম্পত্তি ও দোকান চিরতরে গ্রাস করার নিমিত্তে একের পর মামলা দায়ের করে দোকান ভোগদখল করে আসছে।